ঢাকা   শনিবার
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
২৬ মাঘ ১৪৩১, ০৯ শা'বান ১৪৪৬

বিষমুক্ত শুঁটকির আধুনিক পদ্ধতি ও চেনার কৌশল

বিষমুক্ত শুঁটকির আধুনিক পদ্ধতি ও চেনার কৌশল

সূর্যের আলো ও বাতাসের সাহায্যে মাছকে শুকিয়ে শুঁটকি করা হয়। শুঁটকি বাজারজাতকরণ ও সংরক্ষণের জন্য পানির পরিমাণ ত্বরিত ১৬-১৮% এর মধ্যে কমিয়ে আনতে হয়। পানির পরিমাণ এভাবে কমে যাওয়ায় পচনে সহায়তাকারী সব অণুজীব বা ব্যাকটেরিয়া মারা যায় এবং মাছের পাচক রসের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে শুঁটকিতে আর পচন ধরে না। শুঁটকি তৈরির সময় মাছ থেকে পানি দুই ধাপে বের হয়। এই পানি বেরিয়ে যাওয়ার মাত্রা বিভিন্ন উপাদানের ওপর নির্ভরশীল। প্রথম ধাপে মাছের শরীর ভেজা থাকা অবধি পারিপার্শ্বিক বাতাসের বৈশিষ্ট্যের ওপর পানি শুকানোর হার নির্ভর করে। এগুলো হচ্ছে- ক. বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ও গতিবেগ; খ. বাতাসের তাপমাত্রা এবং গ. মাছের উপরিতলের পরিমাণ। সূত্র: জাগো নিউজ

মৎস‌্য বিভাগের সব খবর

মিঠা পানির ২৪ শতাংশ প্রাণী প্রজাতি বিলুপ্তির মুখে: গবেষণা

মিঠা পানির ২৪ শতাংশ প্রাণী প্রজাতি বিলুপ্তির মুখে: গবেষণা

বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় ২৪ শতাংশ মিঠা পানির প্রজাতি– এমনই তথ্য উঠে এসেছে বিজ্ঞানভিত্তিক জার্নাল ‘নেচার’-এ প্রকাশিত নতুন এক গবেষণায়। প্রায় ২৪ হাজার মিঠা পানির প্রজাতির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রায় এক হাজার প্রজাতি মারাত্মকভাবে বিপন্ন। যার মধ্যে প্রায় দুই’শো প্রজাতি সম্ভবত এরইমধ্যে বিলুপ্তও হয়ে গেছে। জরুরি পদক্ষেপ না নিলে আগামী কয়েক দশকে মাছ, কাঁকড়া থেকে শুরু করে গঙ্গা-ফড়িং, শামুকসহ হাজার হাজার মিঠা পানির প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন গবেষকরা। 

শনিবার, ২৫ জানুয়ারি ২০২৫, ২১:১১