
২০২৫-২৬ অর্থবছরে অনলাইন কেনাকাটায় খরচ বেড়ে যেতে পারে। প্রস্তাবিত বাজেটে অনলাইনে পণ্য বিক্রি কমিশনের ওপর ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে এই খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেশের অন্যতম শীর্ষ অনলাইন বেচাকেনার প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো বলছেন, নতুন ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রস্তাবের ফলে ই-কমার্স ব্যবসায় খরচ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে, যা উদ্যোক্তা ও ভোক্তা উভয়ের ওপরই নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
তিনি বলেন, আগে অনলাইন বিক্রেতারা কমিশনের ওপর ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতেন। ১০ শতাংশ বেড়ে গেলে অতিরিক্ত খরচটা হয় বিক্রেতাকে বহন করতে হবে, নয়তো তা পণ্যের দামে বাড়তি খরচ হিসেবে ভোক্তার ওপর পড়বে। এর ফলে ই-কমার্স ব্যবসার ভবিষ্যত হুমকির মুখে পড়বে।
সোমবার অর্থ উপেদষ্টো সালেহউদ্দিন আহেমেদ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন। বিকেল ৩টায় রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যমে এ বাজেট উপস্থাপন করেন সালেহউদ্দিন আহমেদ। অন্যান্য সংবাদমাধ্যমেও তা প্রচার হয়।
এর আগে সকালে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় অনুমোদন পায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট।
এগ্রি২৪.টিভির বিদেশ, জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হতে আগ্রহীরা সিভি ও নিউজ পাঠান agri24.tv@gmail.com এই ইমেইল